Writer - মেহ্জাবিন চৌধুরী
আমি পেশায় একজন ডাক্তার।আর এই কারণে আমায় জিবনে অনেক জায়গায় জেতে হয়েছে গ্রাম,শহর,বিভিন্ন অঞ্চলে।আচ্ছা মুল কথায় আসি।
আমার এই জিবনে অনেক কিছুর সম্মুখীন হয়েছি যার হইত এই পৃথিবিতে অস্থিতই নেই।হ্যা,একটু হলেও বুজতে পেরেছেন আমি কিসের কথা বলেছি।,,,,,ওকে, সরাসরি ঘটনায় আসি।
আমায় ট্রান্সফার হয়ে দেশের এক বহুল পরিচিত মেডিকেলে চলে জেতে হয়।সেখানেই সরকারি কোয়াটার পেয়ে জাই ঠিক হাস্পাতালের পাশেই।কাছেই ১০মিনিট এর রাস্তা।নতুন পরিবেশ, সব কিছু নতুন।বাসায় প্রবেশ করতেই কেমন জানো ভেপসা গন্ধ পাই।পিয়ন বলে অনেক দিন নাকি বাসাটি বন্ধ ছিল।অতকিছু চিন্তা না করেই উঠে পরি।
ওখানে হাস্পাতালে অনেক চাপ।অনেক রুগী। যখন তখন ডাক পরে, জেতে হয়।প্রথম দুই তিন দিন আমার ভালই গেলো। কিন্তু আজ পঞ্চম দিন,আমার জিবনের সেই ভয়াবহ দিন।বাসায় ছিলাম, আর্দালি রান্না শেষ করে চলে জায়।বাসায় একাই ছিলাম, পরিবার শহরে।মুল ঘটনায় আসি,
রাত বাজে তখন প্রায় পৌনে ১ টা।হতাট দেখি ছোট শিশুর কান্নার আওয়াজ।আমি অভাক হলাম, পাগলের মতো শিশুটিকে খুজতে লাগ্লাম।হতাট চোখ গেল বসার ঘরে,ওখান থেকেই পাওয়া যাচ্ছে শিশুটির কান্নার আওয়াজ।গিয়ে দেখি কেউ নেই।ভয়ে কোয়াটার থেকে বের হয়ে হাস্পাতালের দিকে ছুটে গেলাম।ওখানকার সবাইকে বেপারটা খুলে বললাম, কেউ তেমন বিশ্বাস করেনি।কিন্তু হাস্পাতালের অনেক বয়স্ক এক পিয়ন বুজলেন বেপারটা, তিনি আমায় সান্ত্বনা দিয়ে পুর ঘটনাটি খুলে বললেন।
আজ থাকে প্রায় অনেক বছর আগে উনি ওই কোয়াটারে এক ছোট শিশুর ব্যাগ বন্ধি গলিত লাশ পাওয়া যায়। কে বা কারা রেখে গেছে কেও বলতে পারেনি। তাই প্রায় ই রাত হলে ওই বাসা থেকে ছোট শিশুর কান্নার আওয়াজ পাওয়া যায়।আগেও অনেকে থাকতে এশেছিল কিন্তু থাকতে পারেনি।অনেকে আবার একটি ব্যাগও দেখতে পেয়েছে।তাই অনেক দিন ওই বাসা খালি ছিল। তিনি আরও বলেন ওই বিল্ডিং এ আর কেউ থাকেনা।এলাকার প্রায় সব লোকেই জানে ঘটনাটি। কিন্তু আমায় না পারতে, সসেখানে থাকতে দেয়া হয়। রাত হলেই নাকি শিশুটির চিৎকার, কান্নার আওয়াজ শুরু হয়। সব কিছু শুনার পর আমি ওই দিন ই ঢাকায় ফিরে আসি,নিজের পরিবারের কাছে।আজও ভুলিনি সেই নিশপাপ শিশুটির আহাজারি, সেই কান্না,আর সেই প্রশ্ন যে কান্নায় ভেশে আশছিল।
আমি পেশায় একজন ডাক্তার।আর এই কারণে আমায় জিবনে অনেক জায়গায় জেতে হয়েছে গ্রাম,শহর,বিভিন্ন অঞ্চলে।আচ্ছা মুল কথায় আসি।
আমার এই জিবনে অনেক কিছুর সম্মুখীন হয়েছি যার হইত এই পৃথিবিতে অস্থিতই নেই।হ্যা,একটু হলেও বুজতে পেরেছেন আমি কিসের কথা বলেছি।,,,,,ওকে, সরাসরি ঘটনায় আসি।
আমায় ট্রান্সফার হয়ে দেশের এক বহুল পরিচিত মেডিকেলে চলে জেতে হয়।সেখানেই সরকারি কোয়াটার পেয়ে জাই ঠিক হাস্পাতালের পাশেই।কাছেই ১০মিনিট এর রাস্তা।নতুন পরিবেশ, সব কিছু নতুন।বাসায় প্রবেশ করতেই কেমন জানো ভেপসা গন্ধ পাই।পিয়ন বলে অনেক দিন নাকি বাসাটি বন্ধ ছিল।অতকিছু চিন্তা না করেই উঠে পরি।
ওখানে হাস্পাতালে অনেক চাপ।অনেক রুগী। যখন তখন ডাক পরে, জেতে হয়।প্রথম দুই তিন দিন আমার ভালই গেলো। কিন্তু আজ পঞ্চম দিন,আমার জিবনের সেই ভয়াবহ দিন।বাসায় ছিলাম, আর্দালি রান্না শেষ করে চলে জায়।বাসায় একাই ছিলাম, পরিবার শহরে।মুল ঘটনায় আসি,
রাত বাজে তখন প্রায় পৌনে ১ টা।হতাট দেখি ছোট শিশুর কান্নার আওয়াজ।আমি অভাক হলাম, পাগলের মতো শিশুটিকে খুজতে লাগ্লাম।হতাট চোখ গেল বসার ঘরে,ওখান থেকেই পাওয়া যাচ্ছে শিশুটির কান্নার আওয়াজ।গিয়ে দেখি কেউ নেই।ভয়ে কোয়াটার থেকে বের হয়ে হাস্পাতালের দিকে ছুটে গেলাম।ওখানকার সবাইকে বেপারটা খুলে বললাম, কেউ তেমন বিশ্বাস করেনি।কিন্তু হাস্পাতালের অনেক বয়স্ক এক পিয়ন বুজলেন বেপারটা, তিনি আমায় সান্ত্বনা দিয়ে পুর ঘটনাটি খুলে বললেন।
আজ থাকে প্রায় অনেক বছর আগে উনি ওই কোয়াটারে এক ছোট শিশুর ব্যাগ বন্ধি গলিত লাশ পাওয়া যায়। কে বা কারা রেখে গেছে কেও বলতে পারেনি। তাই প্রায় ই রাত হলে ওই বাসা থেকে ছোট শিশুর কান্নার আওয়াজ পাওয়া যায়।আগেও অনেকে থাকতে এশেছিল কিন্তু থাকতে পারেনি।অনেকে আবার একটি ব্যাগও দেখতে পেয়েছে।তাই অনেক দিন ওই বাসা খালি ছিল। তিনি আরও বলেন ওই বিল্ডিং এ আর কেউ থাকেনা।এলাকার প্রায় সব লোকেই জানে ঘটনাটি। কিন্তু আমায় না পারতে, সসেখানে থাকতে দেয়া হয়। রাত হলেই নাকি শিশুটির চিৎকার, কান্নার আওয়াজ শুরু হয়। সব কিছু শুনার পর আমি ওই দিন ই ঢাকায় ফিরে আসি,নিজের পরিবারের কাছে।আজও ভুলিনি সেই নিশপাপ শিশুটির আহাজারি, সেই কান্না,আর সেই প্রশ্ন যে কান্নায় ভেশে আশছিল।
***কি দোষ ছিল আমার, কেনো আমায় এভাবে শাস্তি দেয়া হলো?????***
- Get link
- X
- Other Apps
- Get link
- X
- Other Apps