তর্ক বিতর্কের শেষ নাই মানছি....কিন্তু থেমে যায় ঘটনা গুলোর কাছে,যার সব গুলোকে ব্যাখ্যা আছে বলে পাশ কাটাতেও পারি না ! ! !
১.
এস এস ওয়াটারটাউন নামে একটি তেলবাহী জাহাজে ভয়াবহ এক দুর্ঘটনা ঘটল। দুজন শ্রমিক ওই খালি কার্গো পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করার কাজ করছিল। এমন খালি তেলবাহী কার্গোতে গ্যাস জমে যায়। এবং ঘটনা সেটাই ঘটেছিল। ওই বিষাক্ত গ্যাসেই মারা যায় দুই শ্রমিক। জাহাজটি তখন ছিল পানামা খালে। জাহাজের লোকজন ওই দুই শ্রমিককে সাগরে ফেলে দেয়। এটা ১৯২৪ সালের ৪ ডিসেম্বরের ঘটনা। কিন্তু পরদিন সকালে সমুদ্রে ওই দুই শ্রমিকের মুখ ভেসে ওঠে সাগরে। জাহাজের অনেকেই তাদের ওই ভেসে ওঠা চেহারা দেখেছিল। জাহাজ নিউ অরলিন্সে পৌঁছানোর পর জাহাজের ক্যাপ্টেন এই দুর্ঘটনার কথা জাহাজ কোম্পানিকে জানান। কিন্তু এরপর যখন জাহাজটি তার পরবর্তী যাত্রা শুরু করল, তখনও সাগরের বুকে ওই দুই শ্রমিকের মুখ ভেসে উঠল। জাহাজের ক্যাপ্টেন ট্র্যাসি ওই ছবি তুলে রাখলেন। একটা দুটো নয়, ছয়টা ছবি তুলে রেখেছিলেন। তারপর ক্যামেরাটা জাহাজের একটা নিরাপদ জায়গায় তালা মেরে রেখে দিলেন। ওই ফটোগ্রাফ থেকেই জানা গিয়েছিল দুই শ্রমিকের নাম। তারা হলেন জেমস কার্টনি এবং মাইকেল মিহান। জাহাজ কোম্পানিও কিন’ ভড়কে গিয়েছিল এমন ফটোগ্রাফ দেখে। তারা কোনোভাবেই ভেবে পেল না দুজন মৃত মানুষ কেমন করে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে জাহাজের সাথে সাথে আসে।
এস এস ওয়াটারটাউন নামে একটি তেলবাহী জাহাজে ভয়াবহ এক দুর্ঘটনা ঘটল। দুজন শ্রমিক ওই খালি কার্গো পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করার কাজ করছিল। এমন খালি তেলবাহী কার্গোতে গ্যাস জমে যায়। এবং ঘটনা সেটাই ঘটেছিল। ওই বিষাক্ত গ্যাসেই মারা যায় দুই শ্রমিক। জাহাজটি তখন ছিল পানামা খালে। জাহাজের লোকজন ওই দুই শ্রমিককে সাগরে ফেলে দেয়। এটা ১৯২৪ সালের ৪ ডিসেম্বরের ঘটনা। কিন্তু পরদিন সকালে সমুদ্রে ওই দুই শ্রমিকের মুখ ভেসে ওঠে সাগরে। জাহাজের অনেকেই তাদের ওই ভেসে ওঠা চেহারা দেখেছিল। জাহাজ নিউ অরলিন্সে পৌঁছানোর পর জাহাজের ক্যাপ্টেন এই দুর্ঘটনার কথা জাহাজ কোম্পানিকে জানান। কিন্তু এরপর যখন জাহাজটি তার পরবর্তী যাত্রা শুরু করল, তখনও সাগরের বুকে ওই দুই শ্রমিকের মুখ ভেসে উঠল। জাহাজের ক্যাপ্টেন ট্র্যাসি ওই ছবি তুলে রাখলেন। একটা দুটো নয়, ছয়টা ছবি তুলে রেখেছিলেন। তারপর ক্যামেরাটা জাহাজের একটা নিরাপদ জায়গায় তালা মেরে রেখে দিলেন। ওই ফটোগ্রাফ থেকেই জানা গিয়েছিল দুই শ্রমিকের নাম। তারা হলেন জেমস কার্টনি এবং মাইকেল মিহান। জাহাজ কোম্পানিও কিন’ ভড়কে গিয়েছিল এমন ফটোগ্রাফ দেখে। তারা কোনোভাবেই ভেবে পেল না দুজন মৃত মানুষ কেমন করে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে জাহাজের সাথে সাথে আসে।
পরবর্তী যাত্রায় জাহাজের পুরো নাবিকদের বদলে ফেলা হলো। তারপর থেকে আর তাদের দেখা যায়নি। তাহলে কি জাহাজের আগের নাবিকরা ভুল কিছু দেখেছিলেন? যদি উত্তর হয় হ্যাঁ, তাহলে জাহাজের ক্যাপ্টেন তাদের ছবি তুলেছিলেন কীভাবে? এর কিন্তু কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি।
২.
চার্লস ডিকেন্স যখন মারা যান, সে সময় তার বয়স ছিল ৫৮ বছর। মারা যাওয়ার আগে তিনি The Mystery of Edwin Drood নামে একটি রহস্যোপন্যাস লেখা শুরু করেছিলেন, যেটা রয়ে গিয়েছিল অসমাপ্ত। তার মৃত্যুর পর তার ছেলেসহ অনেকেই চেষ্টা করেন উপন্যাসটি শেষ করার, কিন্তু ব্যর্থ হন। ১৮৭৩ সালে এ উপন্যাসের সবচেয়ে বীভৎস সংস্করণ বের হয়। থমাস জেমস নামের একজন লেখক জানান, খোদ চার্লস ডিকেন্সের আত্মা কবর থেকে উঠে এসে তার দেহে ভর করে ও উপন্যাসটি শেষ করে! এর প্রমাণ হিসেবে জেমস নিজের হাতে লেখা গল্পের পাণ্ডুলিপ দেখান। সেখানে যে হাতের লেখা ছিল তার সঙ্গে জেমস কিংবা ডিকেন্স কারোর হাতের লেখারই মিল ছিল না। বইটি প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে সাড়া পড়ে যায়। অনেকে জেমসকে ধাপ্পাবাজ বললেও অনেক বিখ্যাত লেখক যেমন শার্লক হোমস সিরিজ রচয়িতা স্যার আর্থার কণ্যান দয়েল জেমসকে সমর্থন জানান। অত্যন্ত অদ্ভুতভাবে এ বইটির পর জেমস আর কোনো বই লিখতে সক্ষম হননি।
চার্লস ডিকেন্স যখন মারা যান, সে সময় তার বয়স ছিল ৫৮ বছর। মারা যাওয়ার আগে তিনি The Mystery of Edwin Drood নামে একটি রহস্যোপন্যাস লেখা শুরু করেছিলেন, যেটা রয়ে গিয়েছিল অসমাপ্ত। তার মৃত্যুর পর তার ছেলেসহ অনেকেই চেষ্টা করেন উপন্যাসটি শেষ করার, কিন্তু ব্যর্থ হন। ১৮৭৩ সালে এ উপন্যাসের সবচেয়ে বীভৎস সংস্করণ বের হয়। থমাস জেমস নামের একজন লেখক জানান, খোদ চার্লস ডিকেন্সের আত্মা কবর থেকে উঠে এসে তার দেহে ভর করে ও উপন্যাসটি শেষ করে! এর প্রমাণ হিসেবে জেমস নিজের হাতে লেখা গল্পের পাণ্ডুলিপ দেখান। সেখানে যে হাতের লেখা ছিল তার সঙ্গে জেমস কিংবা ডিকেন্স কারোর হাতের লেখারই মিল ছিল না। বইটি প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে সাড়া পড়ে যায়। অনেকে জেমসকে ধাপ্পাবাজ বললেও অনেক বিখ্যাত লেখক যেমন শার্লক হোমস সিরিজ রচয়িতা স্যার আর্থার কণ্যান দয়েল জেমসকে সমর্থন জানান। অত্যন্ত অদ্ভুতভাবে এ বইটির পর জেমস আর কোনো বই লিখতে সক্ষম হননি।