জাদুবিদ্যা প্রধানত দুই প্রকার। সাদা এবং কালো । সাদা জাদু প্রত্যখ্খ বা পরখ্খভাবে
কারো ক্ষতি না করে করা হয় । কিন্তু সাদা বা কালো এই দুই প্রকার জাদুই প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মে চলাকে প্রভাবিত করে করা হয় এবং তাই এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত।অনেক লোক কোরান শরিফ এর কিছু নির্দিষ্ট আয়াত উল্টা করে পরে এই কাজ করে থাকে যাকে বলা হয় কুফরী বা শয়তানি কালাম । অনেকে কোরানের ৭২ নম্বর সুরা--সুরাহ জিন্ পরে বিশেষ কিছু প্রনালীতে জিনদের কব্জাভুক্ত করে কেরামতি দেখিয়ে থাকে। এইরকম লোকের সাথে মোলাকাতের দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য আমার হয়েছে । কুফরী কালামের খারাপ ব্যাপারটা হলো যে আপনি এইটা প্রয়োগ করার পর অনন্তকালের জন্য ধর্মচ্যুত হবেন এবং আপনার তৌবা কবুল হবে না।
অনেক পীর-বাবা কিভাবে সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে ভবিশ্সতের অনেক কথা বলে দেন তার একটা ব্যাখ্খা আমি সিরীয় মুফাসসির ইবনে কাসীর এর বইয়ে পরেছি। এই নিয়ে পরে একদিন লিখব। ।কালোজাদুর অপপ্রয়োগে মানুষকে হত্যা করা বা আঘাত করা, পাগল বানানো,বিয়ে বন্ধ করা বা বিয়ে ভাঙানো ইত্যাদি ধ্বংসকর অনেক কাজ করা সম্ভব ।
আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে ইসলামের প্রফেটকে জাদু করা হয়। আর এর জন্য সুরা ফালাক এবং সুরা নাস অবতীর্ণ হয়--ওই জাদুর প্রভাব নষ্ট করে দেবার জন্য ।
বদনজর বা কুদৃষ্টি বলে আরেকটা জিনিস আছে।একবার আমাদের ঢাকার বাসায় এক ফকির
ভিখখা করতে আসল।আমার দাদা তাকে পয়সা দিয়ে বিদায় দেবার সময় সেই লোক আমাদের উঠানের ১০ টা টবে লাগানো ১০ টা মরিচ গাছ আর ৪ টা টবে লাগানো গোলাপ ফুল এর গাছের দিকে তাকিয়ে বলেছিল--গাছ্গুলাতো খুব পুষ্ট হইছে। একসপ্তাহের ভিতর সব গাছ শুকিয়ে মারা গেল।
কালোজাদুর একটা ভালো প্রয়োগ দেখেছি ভারতের বিহার রাজ্যের পাটনাতে। ঐখানে এক তান্ত্রিক একরাতের ভিতর এক পোকার-উপদ্রবে আক্রান্ত গ্রামের সব পোকা মেরে ফেলে!!!
আসামের কামরূপ-কামাখ্যাতে বহু লোক কালো-জাদু এবং তান্ত্রিক সাধনা করে থাকে।আগামীবছর
আসামে গিয়ে এইবেপারে পর্যবেখ্খনের ইচ্ছা আছে।ঐখানে হিন্দু ধর্মের মিথ অনুযায়ী সতীর কাটা-দেহের যোণী অংশটা পরেছিল।
সাধারণত কাউকে বান মারার জন্য কতকগুলো তথ্য জানা জরুরি:
(১) তার পুরা নাম
(২)তার মায়ের নাম
(৩) তার সঠিক জন্ম তারিখ
এই তথ্যের অতিরিক্ত দরকার তার শরীরের সাথে সংস্লিষ্ট যেকোনো মামুলি জিনিস--তার একটা চুল, নখ বা তার কাপড়ের একখন্ড সুতা বা তার রুমালের একটা টুকরো। আমাদের দেশে এইজন্য সাধারণত লোকজন মায়ের নাম বলতে চায় না।
আপনারা হয়ত হিন্দুদের জন্ম-কুষ্ঠী সম্পর্কে শুনে থাকবেন।আমার এক হিন্দু বন্ধুর কাছে শোনা--সত্য-মিথ্যা জানিনা । ঐটা বলে কোনো শিশু জন্মাবার পর পন্ডিতরা লিখে সীল মেরে দিয়ে দেয়। বয়প্রাপ্ত হবার পর ওই কুষ্ঠী খুলে বলে দেখা গেছে--তার মধ্যে লেখা সবগুলো ভবিতব্য ঘটনায় বাস্তবে ঘটে গেছে!!!
কারো ক্ষতি না করে করা হয় । কিন্তু সাদা বা কালো এই দুই প্রকার জাদুই প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মে চলাকে প্রভাবিত করে করা হয় এবং তাই এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত।অনেক লোক কোরান শরিফ এর কিছু নির্দিষ্ট আয়াত উল্টা করে পরে এই কাজ করে থাকে যাকে বলা হয় কুফরী বা শয়তানি কালাম । অনেকে কোরানের ৭২ নম্বর সুরা--সুরাহ জিন্ পরে বিশেষ কিছু প্রনালীতে জিনদের কব্জাভুক্ত করে কেরামতি দেখিয়ে থাকে। এইরকম লোকের সাথে মোলাকাতের দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য আমার হয়েছে । কুফরী কালামের খারাপ ব্যাপারটা হলো যে আপনি এইটা প্রয়োগ করার পর অনন্তকালের জন্য ধর্মচ্যুত হবেন এবং আপনার তৌবা কবুল হবে না।
অনেক পীর-বাবা কিভাবে সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে ভবিশ্সতের অনেক কথা বলে দেন তার একটা ব্যাখ্খা আমি সিরীয় মুফাসসির ইবনে কাসীর এর বইয়ে পরেছি। এই নিয়ে পরে একদিন লিখব। ।কালোজাদুর অপপ্রয়োগে মানুষকে হত্যা করা বা আঘাত করা, পাগল বানানো,বিয়ে বন্ধ করা বা বিয়ে ভাঙানো ইত্যাদি ধ্বংসকর অনেক কাজ করা সম্ভব ।
আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে ইসলামের প্রফেটকে জাদু করা হয়। আর এর জন্য সুরা ফালাক এবং সুরা নাস অবতীর্ণ হয়--ওই জাদুর প্রভাব নষ্ট করে দেবার জন্য ।
বদনজর বা কুদৃষ্টি বলে আরেকটা জিনিস আছে।একবার আমাদের ঢাকার বাসায় এক ফকির
ভিখখা করতে আসল।আমার দাদা তাকে পয়সা দিয়ে বিদায় দেবার সময় সেই লোক আমাদের উঠানের ১০ টা টবে লাগানো ১০ টা মরিচ গাছ আর ৪ টা টবে লাগানো গোলাপ ফুল এর গাছের দিকে তাকিয়ে বলেছিল--গাছ্গুলাতো খুব পুষ্ট হইছে। একসপ্তাহের ভিতর সব গাছ শুকিয়ে মারা গেল।
কালোজাদুর একটা ভালো প্রয়োগ দেখেছি ভারতের বিহার রাজ্যের পাটনাতে। ঐখানে এক তান্ত্রিক একরাতের ভিতর এক পোকার-উপদ্রবে আক্রান্ত গ্রামের সব পোকা মেরে ফেলে!!!
আসামের কামরূপ-কামাখ্যাতে বহু লোক কালো-জাদু এবং তান্ত্রিক সাধনা করে থাকে।আগামীবছর
আসামে গিয়ে এইবেপারে পর্যবেখ্খনের ইচ্ছা আছে।ঐখানে হিন্দু ধর্মের মিথ অনুযায়ী সতীর কাটা-দেহের যোণী অংশটা পরেছিল।
সাধারণত কাউকে বান মারার জন্য কতকগুলো তথ্য জানা জরুরি:
(১) তার পুরা নাম
(২)তার মায়ের নাম
(৩) তার সঠিক জন্ম তারিখ
এই তথ্যের অতিরিক্ত দরকার তার শরীরের সাথে সংস্লিষ্ট যেকোনো মামুলি জিনিস--তার একটা চুল, নখ বা তার কাপড়ের একখন্ড সুতা বা তার রুমালের একটা টুকরো। আমাদের দেশে এইজন্য সাধারণত লোকজন মায়ের নাম বলতে চায় না।
আপনারা হয়ত হিন্দুদের জন্ম-কুষ্ঠী সম্পর্কে শুনে থাকবেন।আমার এক হিন্দু বন্ধুর কাছে শোনা--সত্য-মিথ্যা জানিনা । ঐটা বলে কোনো শিশু জন্মাবার পর পন্ডিতরা লিখে সীল মেরে দিয়ে দেয়। বয়প্রাপ্ত হবার পর ওই কুষ্ঠী খুলে বলে দেখা গেছে--তার মধ্যে লেখা সবগুলো ভবিতব্য ঘটনায় বাস্তবে ঘটে গেছে!!!