Skip to main content

Posts

Showing posts from 2017

পোড়া ভূতের বাড়ি

এই বাড়িটি উত্তর কোরিয়াতে অবস্থিত। বাড়িটাকে ঘিরে একটি রহস্য দানা বেঁধে আছে।। অনেকেই তাকে বলে পোড়া ভূতেরবাড়ি।। অনেকেই বলে অভিশপ্ত।। এর পিছনের ঘটনা তুলে ধরছি।। এই বাড়ির তৃতীয় তলায় ভাড়া থাকতো একজন সরকারি কর্মজীবী।। লোকটা, তার স্ত্রী, এবং এক মেয়েকে নিয়েই তাদের পরিবার ছিল।। একদিন খুব রাতে পার্টি করে বাসায় আসার পর লোকটা এবং তার পরিবারের সবাই ঘুমাতে চলে যায়।। তাদের অসতর্কতায় চুলা থেকে প্রথমে লিভিং রুমে আগুন লাগে।। এবং পড়ে দ্রুত সেই আগুন বেডরুমে ঢুকে পড়ে ।। রাতে ঘটার কারণে কেউ তাদের সাহায্য করতে পারে নি।। ফায়ার বিগ্রেড আগুন নেভানোর পর পুড়ে কঙ্কাল হয়ে যাওয়া তিনটি লাশ উদ্ধার করে।। ঘটনা ঘটা শুরু করে এরপর থেকে।। সেই বাড়িতে প্রায় ১ বছর পর নতুন ভাড়াটে আসে।। কয়েকদিন পর থেকে তারা অভিযোগ করতে থাকে যে বাড়িতে নাকি সন্ধ্যার পর থেকেই ছাই উড়তে দেখা যায়।। পোড়া ছাই।। যদিও তারা ছাই তৈরি হবার মতো কোন কজকরে না তবুও তারা প্রায়ই এই জিনিস দেখতে পায়।। মাঝে মাঝে স্বচ্ছ সাদা জিনিসপত্র (যেমন তোয়ালে, সাদা শার্ট, প্যান্ট) এর মধ্যে কালো কালো ছোপ পাওয়া যায়।। ছোপগুলো অনেকটা হাতের আকৃতির।। এবং তার আসে পাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে ছ...

এক ভৌতিক হাসপাতাল

মেলবর্ন শহরে এমন একটা হাসপাতাল আছে যেটা ভুতুড়ে।প্রায় কয়েক বছর ধরে পরিত্যাক্ত।সরকার হাসপাতাল টি সিলগালা করেছেন। মজার ব্যাপার হলো প্রায়ই রাতে সেখানে আলো দেখা যায়। হাসপাতাল টি পাহারা দেওয়ার জন্য ২জন সিকিউরিটি নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।প্রথম ১০দিন কিছুই ঘটেনি।১১ তম রাতে হঠাৎ পাশের রুম থেকে ছোট্ট একটা আওয়াজ,বলে রাখি রুমের পাশেই অপারেশন থিয়েটার। প্রথম ব্যক্তি পত্রিকা পড়ায় ব্যাস্ত। ২য় জন বলে উঠল কি ব্যাপার কি হয়েছে,পাশের রুমে শব্দ কেন? ১ম জন বললো হয়ত বিড়াল। ২য়জন বললো এই বদ্ধ ঘরে বিড়াল আসবে কোথা থেকে হয়ত চোর এসেছে।১ম জন ২য়জনকে ঘরে যেতে বললে ২য়জন ১টা টর্চ নিয়ে ভিতরে ঢুকলেন। মুহুর্তেই একটা আর্তনাদ। ১ম জন ভয় পেয়ে গেলেন এবং এগোতে থাকলেন,যখন তিনি অপরেশন থিয়েটারের সামনে আসলেন দেখলেন বাহিরে লাল বাতি জালানো। তিনি অপারেশন থিয়েটারের বাহিরের কাঁচ দিয়ে যা দেখলেন তা লোমহর্ষকর। তিনি দেখলেন অপারেশন থিয়েটারের বেডে তার সহকর্মী শুয়ে আছেন।আর তাকে মনে হচ্ছে যেন ভারি কিছু দিয়ে জখম করা হয়েছে।তার করুন গোঙ্গানিতে নিস্তব্ধ হাসপাতাল যেন আরো ভয়ানক রুপ ধারন করেছে। তিনি এবার OT এর দরজায় কড়া ঘ...

হাতের ছাপ

আমি ভেবেছিলাম আজকে সন্ধ্যার মধ্যেই ক্লাসের পড়া শেষ করে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাব। রোজ রোজ রাত জাগতে ভাল লাগেনা। তাছাড়া আম্মু ঢাকার বাইরে গেছেন অফিসের কাজে। আম্মুর অনুপস্থিতিতে লক্ষী মেয়ে হয়ে চলাটা আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। কিন্তু কিভাবে কি হল জানিনা,সারা বিকেল ফেসবুকে গুঁতাগুতি করে যখন পড়ার বই খুললাম তখন বাজে রাত দশটা। গভীর দীর্ঘশ্বাস ফেলে পড়তে বসেছি,এমন সময় হঠাৎ করে একটা কাক “কা-কা” করে কেমন যেন আর্তচিৎকার করে উঠল। আমি খুব-ই অবাক হলাম। রাতের বেলা কাক ডাকে,তাও আবার এরকম আর্তচিৎকার করে—সেটা এই প্রথম শুনলাম। যাইহোক,ব্যাপারটাকে বেশি পাত্তানা দিয়ে আমি পড়া শুরু করলাম। মাঝে দুই-এক বার কাক ডেকে আমার পড়ার মনোযোগ নষ্ট করার চেষ্টা করছিল,কিন্তু গুরুত্ব দেইনি। পড়া শেষ করে ঘড়ির দিকে তাকালাম। এখন ঘুমানো যায়। আড়াইটা বাজে প্রায়। আব্বু মনে হয় ঘুমিয়ে গেছে। প্রচুর ক্ষুধা লেগেছে। আমি পা টিপে টিপে ডাইনিং রুমের দিকে গেলাম। যদি মুড়ি-টুড়ি কিছু বাসায় থাকে তাহলে উদরপূর্তি করা যাবে! ডাইনিং রুমের টেবিলের উপর রাখা টিনটাতে একটা ঝাঁকি দিলাম। ঠন ঠন করে টিনের মধ্যে শব্দ হল। যতটা জোরে হওয়া উচিত,...

নিষপাপ শিশুর আর্তনাদ

Writer -  ‎ মেহ্জাবিন চৌধুরী ‎ আমি পেশায় একজন ডাক্তার।আর এই কারণে আমায় জিবনে অনেক জায়গায় জেতে হয়েছে গ্রাম,শহর,বিভিন্ন অঞ্চলে।আচ্ছা মুল কথায় আসি। আমার এই জিবনে অনেক কিছুর সম্মুখীন হয়েছি যার হইত এই পৃথিবিতে অস্থিতই নেই।হ্যা,একটু হলেও বুজতে পেরেছেন আমি কিসের কথা বলেছি।,,,,,ওকে, সরাসরি ঘটনায় আসি। আমায় ট্রান্সফার হয়ে দেশের এক বহুল পরিচিত মেডিকেলে চলে জেতে হয়।সেখানেই সরকারি কোয়াটার পেয়ে জাই ঠিক হাস্পাতালের পাশেই।কাছেই ১০মিনিট এর রাস্তা।নতুন পরিবেশ, সব কিছু নতুন।বাসায় প্র বেশ করতেই কেমন জানো ভেপসা গন্ধ পাই।পিয়ন বলে অনেক দিন নাকি বাসাটি বন্ধ ছিল।অতকিছু চিন্তা না করেই উঠে পরি। ওখানে হাস্পাতালে অনেক চাপ।অনেক রুগী। যখন তখন ডাক পরে, জেতে হয়।প্রথম দুই তিন দিন আমার ভালই গেলো। কিন্তু আজ পঞ্চম দিন,আমার জিবনের সেই ভয়াবহ দিন।বাসায় ছিলাম, আর্দালি রান্না শেষ করে চলে জায়।বাসায় একাই ছিলাম, পরিবার শহরে।মুল ঘটনায় আসি, রাত বাজে তখন প্রায় পৌনে ১ টা।হতাট দেখি ছোট শিশুর কান্নার আওয়াজ।আমি অভাক হলাম, পাগলের মতো শিশুটিকে খুজতে লাগ্লাম।হতাট চোখ গেল বসার ঘরে,ওখান থেকেই পাওয়া যাচ্ছে শিশুট...

ঘরের জ্বীন

রাইটার -  Diyasha Diba আমার বোনের বাসার ভয়ানক কিছু ঘটনা বলছি... আপু আমাকে যেভাবে বলসে সেইভাবেই বলছি.... নতুন বাসায় উঠার পর বেশ কিছুদিন ভালই ছিলাম। একদিন রাতে তোর ভাইয়া আসতে রাত করে আমি ঘুমিয়ে যাই। মনে হল পাশে কে যেন নরাচরা করছে আমার খেয়ালই ছিলনা তোর ভাইয়া এখনও আসেনি। যখন খুব জোরে জিনিসটা আমাকে ধাক্কা দেয় ঘুম ভেংগে গেল উঠলাম আসে পাশে দেখি কেউ নাই তখন মাথাই এল তোর ভাইয়া আসেনি। আমি ভয়ে রুম থেকে পাশের ভাড়াটিয়াদের রুমে দৌড় দেই। উনারা বলল কি হইসে সব খুলে বলার পর উনারা আমাকে দুয়া পরতে বলল। তোর ভাইয়া এলে  সব বললাম সে শুধু হাসল বলল আজগুবি চিন্তা বাদ দাও তোহ। বেশ কয়দিন আমিও সব ভুলে গেলাম।   আবার শুরু হল..... একদিন রান্না করতে গিয়ে পাশের উঠানে আম গাছে পাশের ভাড়াটিয়ার ছোট ছেলেকে ঝুলতে দেখলাম আমি বলতে লাগলাম এই নিচে নামো পরে যাবা সে লাফ দিয়ে নেমে গেল। ভাবিকে ডেকে বললাম রাফি এত রাতে গাছে উঠলে পরে যাবে। ভাবি বলল কি আবোল তাবোল বকছেন রাফি তো অনেক আগেই ঘুমাইছে। আমি অবাক হয়ে গেলাম। কখনো রাতে কেউ দরজা নক করতো...কখনো পাশ দিয়ে কেউ হেটে যেত.. রাতে ঘুমালে কেউ চুল টান দিত তোর ভাইয়া কে ব...

সুইসাইড ফরেস্ট Aokigahara: যেখানে সবাই যায় আত্মহত্যা করতে

পৃথিবীতে কত যে রহস্যময় জায়গা আছে। পৃথিবীর এমন একটা জায়গা যেখানে রয়েছে নানা রহস্য। যে রহস্যময়তার সন্ধান আমরা মাঝে মাঝে উদ্ধার করতে পারি। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রহস্যের কোন কুল কিনারা খুঁজে পাওয়া যায় না। সুইসাইড ফরেস্ট Aokigahara আর এমন কিছু রহস্যময় স্থান আছে যেগুলোর কথা জানলে ও শুনলে আমরা অবাক হই এবং এমন কিছু স্থান আছে যেগুলোর কথা শুনলে শুধু অবাকই হইনা সেগুলোর প্রতি আমাদের জানার আগ্রহ ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। তেমনি একটি অদ্ভুত জায়গা যেটি জাপান শহরের মাউন্ট ফুজি পাহাড়ের উত্তর পাদদেশে অবস্থিত। সুন্দর ও মনোরম পরিবেশের এই জায়গাটি সুদীর্ঘ ও বিশাল বিশাল সবুজ গাছগাছালি দ্বারা নিভৃত। এই জায়গাটির নেপথ্যের কথা জানলে অবাক হতে হয় যে এখানে মানুষ আসে শুধুমাত্র আত্ম-হত্যা করার জন্য। যদিওবা কিছু কিছু ব্যক্তি এখানে আসেন তদন্তমুলক কাজ করতে তবে বেশির ভাগের উদ্দেশ্য আত্মহত্যা। এই রহস্যময় জঙ্গলটির নাম “Aokigahara”। এটি পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময় স্থান, যার কারন আজ পর্যন্ত জানতে পারেননি পরিবেশবিদ ও বিজ্ঞানীরা। আওকিগাহারা একটি বন যেটি মাউন্ট ফুজির পাদদেশে এবং টোকিও শহর থেকে ১০০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত। স্থান...

প্ল্যানচেট বা মৃতমানুষের আত্নাকে আহব্বানের প্রক্রিয়া!!

পোষ্টের টাইটেল দেখে হয়তো বুঝতে পেরেছেন আজকের টপিক। হ্যাঁ আজকে আলোচনা করবো কিছু সুপারন্যাচারাল বিষয় নিয়ে। কথাগুলো বিশ্বাস করবেন কি করবেননা সেটা আপনাদের একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। এই পৃথিবীতে মানুষের কৌতূহলের কোন কমতি নেই। ঠিক তেমনি মানুষের কৌতূহলের একটি বিষয় হল মৃতমানুষের আত্নাকে আহব্বানের প্রক্রিয়া। আবার বলছি কথাগুলো বিশ্বাস করবেন কি করবেননা সেটা আপনাদের একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার তবে কথাগুলো নেহাত ভুয়া কথা নয়, এর সাথে বাস্তবেরও যথেষ্টতা রয়েছে। প্ল্যানচেট সত্যিকথা   আসলে প্ল্যনচেট বলতে কোনো শব্দ নেই,এটা ইন্ডিয়া থেকে কোনো ভাবে আমাদের দেশে আমদানী হয়েছে যেটা আমিও আগে খুব শুনতাম। তবে প্ল্যনচেট এর বদলে রিয়েল ডিমনিক বা শয়তান পূজারী সমাজে কি শব্দ ব্যবহার করা হয় চলুন জেনে নেইঃ Channeling - এটা ভেরী ক্লোজলি আপনার প্ল্যনচেট এর সাথে Interchangeable যার মানে আত্নার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা (Clairaudience - আত্নার কথা শুনতে পারা Clairgustance - আত্নার স্বাদ নিতে পারা Clairsentience - আত্নাকে ফিল করতে পারা Clairvoyance - এবং আত্নাকে দেখতে পারা)। এগুলো প্রত্যেকটাই এক একটা শক্ত...

কালোজাদু সম্বন্ধে কিছু কথা

জাদুবিদ্যা প্রধানত দুই প্রকার। সাদা এবং কালো । সাদা জাদু প্রত্যখ্খ বা পরখ্খভাবে কারো ক্ষতি না করে করা হয় । কিন্তু সাদা বা কালো এই দুই প্রকার জাদুই প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মে চলাকে প্রভাবিত করে করা হয় এবং তাই এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত।অনেক লোক কোরান শরিফ এর কিছু নির্দিষ্ট আয়াত উল্টা করে পরে এই কাজ করে থাকে যাকে বলা হয় কুফরী বা শয়তানি কালাম । অনেকে কোরানের ৭২ নম্বর সুরা--সুরাহ জিন্ পরে বিশেষ কিছু প্রনালীতে জিনদের কব্জাভুক্ত করে কেরামতি দেখিয়ে থাকে। এইরকম লোকের সাথে মোলাকাতের দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য আমার হয়েছে । কুফরী কালামের খারাপ ব্যাপারটা হলো যে আপনি এইটা প্রয়োগ করার পর অনন্তকালের জন্য ধর্মচ্যুত হবেন এবং আপনার তৌবা কবুল হবে না। অনেক পীর-বাবা কিভাবে সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে ভবিশ্সতের অনেক কথা বলে দেন তার একটা ব্যাখ্খা আমি সিরীয় মুফাসসির ইবনে কাসীর এর বইয়ে পরেছি। এই নিয়ে পরে একদিন লিখব। ।কালোজাদুর অপপ্রয়োগে মানুষকে হত্যা করা বা আঘাত করা, পাগল বানানো,বিয়ে বন্ধ করা বা বিয়ে ভাঙানো ইত্যাদি ধ্বংসকর অনেক কাজ করা সম্ভব । আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে ইসলামের প্রফেটকে জাদু করা হয়। আর এর জন্য সুরা ফালাক এবং সু...

গ্লুমি সানডে

Writer - Syadul Alam Mihad ‘গ্লুমি সানডে’ , যে সুর শুনে ঝরে গিয়েছিল এক ঝাঁক প্রাণ। ১৯৩৩ সালের কথা, হাঙ্গেরিইয়ান ব্যবসায়ী লাজলো জাভোর রেষ্টুরেন্টে পিয়ানিষ্ট হিসেবে কাজ নেয় রেজসো সেরেস। লাজলো আর তার বান্ধবী ইলোনা দু’জনে মিলে রেষ্টুরেন্টটি পরিচালনা করতো। রেষ্টুরেন্ট ব্যবসার পাশাপাশি লাজলো জাভোর ছিলেন একজন কবি লাজলো জাভোর এর একটি কবিতাকে উপজীব্য করে পিয়ানিস্ট রেজসো সেরেস সৃষ্টি করলেন একটি মোহনীয় সুর ‘গ্লুমি সান্ ডে’ বা ‘বিষণ্ন রবিবার’। কিন্তু এই গান যে কখনো 'খুনি' হয়ে উঠতে পারে তা কে-ই বা ভেবেছিল?একটি গান  মানুষকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে নিয়ে যাবে এমনটি শুনে অসম্ভব মনে হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তব কখনও কল্পনার গণ্ডিকে অনায়াসে অতিক্রম করে যায়। এটা তেমনই একটি বিষয়।এইজন্যে গানটিকে সবাই ‘হাঙ্গেরিয়ান সুইসাইড সং’ হিসেবেও চেনেন। রহস্য ঘেরা গানটি ঘিরে রয়েছে বহু কথা। যেমন এক মহিলার কথা শোনা যায় যিনি গানটি প্লেয়ারে চালিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন। এক দোকানদারের সুইসাইড নোটে পাওয়া গিয়েছিল এই গানের লিরিক্স। এমন নানা ঘটনায় আবৃত একটি গান, যা চালানোর আগে অনেকেই দ্বিতীবার ভাবেন।  গানটির গায়ক সে...

হরর মুভি রিভিউ - Don't Breathe

রাইটার -  Horrasio Carrillo চলে এলাম আজকের হরর মুভি রিভিউ/সিনোপসিস নিয়ে!!!! আজকের মুভি :- " Don't Breathe " মুভিটার পোস্টার দেখে হয়তবা আপনাদের মনে হতে পারে, দরজার ফাক থেকে কেউ ওৎ পেতে থেকে হঠাৎ করে পর্দার সামনে এসে দর্শকদের ভীত করার ব্যার্থ চেষ্টা করছে ছবিটির নির্মাতা। মুভিটার টাইটেল দেখে মনে করাটাই স্বাভাবিক যে মুভিটা, এমন কোনো আজগুবি জন্তু নিয়ে তৈরি করা যে কি না তার শিকারের নিশ্বাসপ্রশ্বাস এর শব্দের সাহায্যে তাদের খুঁজে বের করে এবং খুব নির্মমভাবে তাদের হত্যা করে। কিন্তু সকলকে হতাশ করে দিয়ে ছবিটির নির্মাতা " ফেদে আলভারেজ " এবার দেখালেন তার বাস্তবধর্মি ভৌতিক জ্ঞানের পারদর্শিতা। সম্পুর্নরূপে অবাস্তব এবং কিঞ্চিৎ হাস্যকর কালজয়ী ভুতের ছবি " Evil Dead " নির্মাতা ফেদে এবার বেরিয়ে এসেছেন তার পূর্বের কনসেপ্ট থেকে। মুভিটির মোড়ে মোড়ে আছে রহস্যজনক অসংখ্য মুহুর্ত যা দর্শককে নিজেদের সিটের আগায় বসিয়ে রাখবে শেষ পর্যন্ত। ছবিটির মূল চরিত্রে " স্টিভেন ল্যাং " অসাধারণ অভিনয় করেছেন। কাহিনী:- রকি, এলেক্স আর মানি "ডেট্রয়েট" শহরের চো...

হরর মুভি রিভিউ - “দ্য এক্সরসিসম অফ এমিলি রোজ”

চলে এলাম আজকের মুভি সিনোপসিস নিয়ে।। আজকে আমি যে মুভিটা নিয়ে লিখবো, সেটা হরর মুভি এর জগতে একটি বিশেষ অবস্থান করে রেখেছে। কারণ, মুভিটির মূল চরিত্রের অস্তিত্ব বাস্তব জীবনেও ছিল এবং এটি প্যারানরমাল বিষয়ের হিস্ট্রিতে একটি বহুল আলোচিত ঘটনার উপর চিত্রিত। মুভিটির নাম হলোঃ- “দ্য এক্সরসিসম অফ এমিলি রোজ” ( The Exorcism Of Emily Rose ) The Exorcism Of Emily Rose আমার মনে হয় মুভির সামারি না দিয়ে আপনাদের সত্য ঘটনাটা বললেই আপনারা বেশি উপকৃত হবেন। কারন, মুভি তো আপনারা ডাউনলোড করেই দেখতে পারবেন। কিন্তু মূল ঘটনা ইন্টারনেটেও কোথাও গুছিয়ে লেখা নাই। তাই আজ আমি প্রথমে ঘটনাটা দিয়েই শুরু করি। “এমিলি রোজ” একটি ফিকশনাল নাম। যার ঘটনা নিয়ে এই মুভিটা হয়েছে তার আসল নাম হলো, “ আনেলিসা মিশেল ” । সে ১৯৫২ সালের ২১শে সেপ্টেম্বার, জার্মানিতে জন্মগ্রহণ করে। বাভেরিয়া শহরের খুবই সাধারণ এবং সুন্দর একটি মেয়ে ছিল সে। সহজ-সরল এবং ধার্মিক স্বভাবের ছিল। ১৬ বছর বয়সে অর্থাৎ ১৯৬৮ সালে হঠাৎ একদিন সে দেখল সে তার নিজের শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলছে। সাহায্যের জন্য সে তার পিতা-মাতা আর তিন বোনকে ডেকেছিল ঠিকই কিন্তু তা...

অজানা

তর্ক বিতর্কের শেষ নাই মানছি....কিন্তু থেমে যায় ঘটনা গুলোর কাছে,যার সব গুলোকে ব্যাখ্যা আছে বলে পাশ কাটাতেও পারি না ! ! ! ১. এস এস ওয়াটারটাউন নামে একটি তেলবাহী জাহাজে ভয়াবহ এক দুর্ঘটনা ঘটল। দুজন শ্রমিক ওই খালি কার্গো পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করার কাজ করছিল। এমন খালি তেলবাহী কার্গোতে গ্যাস জমে যায়। এবং ঘটনা সেটাই ঘটেছিল। ওই বিষাক্ত গ্যাসেই মারা যায় দুই শ্রমিক। জাহাজটি তখন ছিল পানামা খালে। জাহাজের লোকজন ওই দুই শ্রমিককে সাগরে ফেলে দেয়। এটা ১৯২৪ সালের ৪ ডিসেম্বরের ঘটনা। কিন্তু পরদিন সকা লে সমুদ্রে ওই দুই শ্রমিকের মুখ ভেসে ওঠে সাগরে। জাহাজের অনেকেই তাদের ওই ভেসে ওঠা চেহারা দেখেছিল। জাহাজ নিউ অরলিন্সে পৌঁছানোর পর জাহাজের ক্যাপ্টেন এই দুর্ঘটনার কথা জাহাজ কোম্পানিকে জানান। কিন্তু এরপর যখন জাহাজটি তার পরবর্তী যাত্রা শুরু করল, তখনও সাগরের বুকে ওই দুই শ্রমিকের মুখ ভেসে উঠল। জাহাজের ক্যাপ্টেন ট্র্যাসি ওই ছবি তুলে রাখলেন। একটা দুটো নয়, ছয়টা ছবি তুলে রেখেছিলেন। তারপর ক্যামেরাটা জাহাজের একটা নিরাপদ জায়গায় তালা মেরে রেখে দিলেন। ওই ফটোগ্রাফ থেকেই জানা গিয়েছিল দুই শ্রমিকের নাম। তারা হলেন জেমস কার্টনি এবং ম...

রহস্যে ঘেরা ভয়ংকর পুতুলের দ্বীপ!

সাধারণত পুতুলকে শিশুদের খেলার উপকরন হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কিন্তু এই পুতুল ও কখনো কখনো ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। দ্বীপ টি সবার কাছে ভয়ংকর পুতুলের দ্বীপ হিসেবে পরিচিত। স্থানীয় ভাষায় দ্বীপটির নাম ইলসা ডে লাস মিউনিকাস, ইংরেজিতে Island of the dolls বা পুতুলের দ্বীপ। এই দ্বীপটিকে ঘিরে যেমনই রয়েছে রহস্য, তেমনই রয়েছে ভয়। আশি বছর আগের কথা। তিন মেক্সিকান শিশু পুতুলের বিয়ে দিচ্ছিল গাছে ঢাকা শীতল অন্ধকার দ্বীপটিতে। খেলতে খেলতেই তিনজনের একজন নিখোঁজ! পরে দ্বীপের পাশের একটি খালে পাওয়া গেল মৃতদেহ। এরপর থেকে ভয়ে আর কেউ ওই দ্বীপের ত্রি-সীমানা যায় নি। ভয়ংকর সে পুতুলের দ্বীপ মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটি থেকে ১৭ মাইল দক্ষিণে জোকিমিলকো জেলায় অবস্থিত। এই দ্বীপটি কেমন যেন গা শিউরে দেয়ার মতো। এই দ্বীপজুড়ে শুধু পুতুল আর পুতুল। এ দ্বীপকে ঘিরে রয়েছে অদ্ভুত কিছু ভুতুড়ে কাহিনী। উপরের ঘটনার আরও ৩০ বছর পরের কথা, ১৯৫০ সালের দিকে ডন জুলিয়ান সানতানা নামের এক যাজক নির্জনে তপস্যা করার জন্য দ্বীপটিকে বেছে নিয়েছিলেন। জুলিয়ানের ভাষ্য অনুযায়ী, দ্বীপটিতে আশ্রম গড়ে তোলার পর থেকে তার সঙ্গে মৃত শিশুটির আত্মার প...

টেলিপ্যাথি কি?

টেলিপ্যাথি, অতীন্দ্রিয় উপলব্ধি বা Extrasensory perception বলতে মনের বিশেষ ক্ষমতার মধ্যে দিয়ে তথ্য সংগ্রহকে বুঝানো হয়। এখানে শারীরিক কার্য্যকলাপের তেমন কোনো ভুমিকা নেই। অতীন্দ্রিয় উপলব্ধির আরেক নাম ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বা sixth sense । টেলিপ্যাথি শব্দটা এসেছে গ্রীক শব্দ টেলি এবং প্যাথিয়া থেকে । টেলি শব্দের অর্থ দূরবর্তী এবং প্যাথিয়া শব্দের অর্থ অনুভূতি । তারমানে টেলিপ্যাথি হলো দূরবর্তী অনুভূতি । এই দূরবর্তী অনুভূতি বা টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ প্যারা সাইকোলজীর একটা অ ংশবিশেষ। এটা সাইকোলজির একটা শাখা যা মানুষের অদ্ভুতুড়ে কান্ড কারখানা বা ক্ষমতা নিয়ে রচিত। প্যারা সাইকোলজিতে যদিও অলৌকিক ঘটনা বা ক্ষমতা নিয়ে কাজ করা হয় তবে সেটা হয় পুরোপুরি বিজ্ঞানসম্মতভাবেই। টেলিপ্যাথি বা প্রি-রিকোগনিশান অর্থাৎ আগে থেকেই কোন কিছু ধারণা করে নেওয়া বা ভবিষ্যত দেখতে পাওয়া। টেলিকিনসিস বা সাইকোকিনসিস বা কোন ধরণের শারীরিক সংশ্লিষ্ঠতা ছাড়াই কোন জিনিস নাড়াতে পারা, সাইকোমেট্রি বা কোন বস্তুকে স্পর্শ করে সেটা সম্পর্কে সব বলতে পারা, মৃত্যু স্পর্শ বা মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসার অভিজ্ঞতা, বাইলোকেশান অর্থাৎ একই...

সত্যি কি টেলিপ্যাথি বলে কিছু আছে এ দুনিয়ায়?

আমাদের সবার জীবনের কোন না কোন ক্ষেত্রে টেলিপ্যাথি নেই এমনটা ভাবা যায়না। যেমন হয়তো কখনও কাউকে অনেক মিস করছি আর ঠিক সাথে সাথে বাসায় হাজির বা কারও খুব খুব ইচ্ছে হচ্ছিলো গমের আটার রুটি খেতে অমনি সেদিনই রাতে দেখলো মা গরম গরম রুটি আর গরুর মাংস ভুনা করেছেন। এসব আমরা খুব সহজেই কাকতালীয় ঘটনা বলে ফেলতে পারি কিন্তু আমরা জানিই না যে এটা আমাদের মস্তিষ্কের এক অতীন্দ্রিয় সংবেদনশীলতা যেখানে আমাদের অবাধ প্রবেশাধিকার নেই। টেলিপ্যাথি ৩ রকমের  হয় ।  যেমন -  ১। ফিজিক্যাল টেলিপ্যাথি, ২। ইমোশনাল টেলিপ্যাথি এবং ৩। মেন্টাল টেলিপ্যাথি । মেন্টাল টেলিপ্যাথিঃ কোন কথা-বার্তা, ইশারা ইঙ্গিত বা দেখা সাক্ষাৎ ছাড়াই দূরবর্তী দু'জন মানুষের যোগাযোগ করার ক্ষমতা । দূরত্ব এক রুম থেকে অন্য রুমের হতে পারে আবার পৃথিবীর একপ্রান্ত হতে অপর প্রান্তেও হতে পারে । অনেকেই মেন্টাল টেলিপ্যাথির অস্তিত্বে বিশ্বাস করবে না কিন্তু এরকম উদাহরণ দিতে পারবে যা মেন্টাল টেলিপ্যাথির সংগার সাথে মিলে যায়। মেন্টাল টেলিপ্যাথিতে ইমোশন বা আবেগের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে । একজন মা তার বাচ্চা ব্যথা পেলে টের পান , মা-ব...

আত্মহত্যাকারী বা অপঘাতে মৃত ব্যক্তির আত্মা ভূত হয়ে কি দুনিয়াতে ঘুরে বেড়ায়?

সকল মানুষের পিছনে একটি করে শয়তান জিন থাকে। তাদের একমাত্র কাজ হলো, কেউ মুসলমান হলে তাকে দিয়ে পাপ করানো বা তাকে ইমান হারা করে ফেলা। তেমনি আত্মহত্যাকারী বা অপঘাতে মৃত ব্যক্তির সাথেও শয়তান জিন থাকে। যখন তারা এভাবে মারা যায় তখন শয়তান জিনগুলোই মৃত মানুষের আত্মার বেশ ধরে নানা রকমের অপকর্ম করে। এই সব শয়তান জিনগুলো এমন সব অপকর্ম করে, যাতে মানুষের মধ্যে কিছু ইসলামের আকিদা বহিঃর্ভুত বিশ্বাস জন্মে যায়। এর ফলে মানুষ মনে করে সে ইসলামেই আছে, আসলে তার মধ্যে ইসলামের আকিদা বহিঃর্ভুত বিশ্বাসও জন্মে গেছে। এইভাবেই শয়তান জিন মানুষকে জাহান্নামী বানিয়ে ফেলে। এই সব শয়তান জিনগুলো মানুষকে দিয়ে ব্ল্যাক ম্যাজিকও করিয়ে থাকে। আর যারা ব্ল্যাক ম্যাজিক করে তারা জাহান্নামী হবেই। মূলত মানুষ মারা গেলে, ভাল আত্মা ইল্যিয়িনে এবং খারাপ আত্মা সিজ্জিনে নেয়া হয়। সেখান থেকে আত্মা ভুত হয়ে পৃথিবীতে এসে ঘুরে বেড়াবে এটা সম্ভব নয়। কারণ আল্লাহ কারো মৃত্যু নিশ্চিত করলে তাকে আর পৃথিবীতে ফিরিয়ে দেন না। উত্তরে সোজাভাবে বলা যায়, এগুলো হলো কখনো শয়তান জিনের কাজ, কখনো দুষ্ট জিনের কাজ, কখনো দুষ্ট লোকের কাজ, কখনো ভাল জিনের কাজ, ...

টেলিপ্যাথি

আমাদের অনেকেরই হয়তো এমন অভিজ্ঞতা আছে যে আমরা একজন মানুষকে মনে মনে ভাবছি আর তখনই সেই লোকটি টেলিফোন করেছে অথবা তার সাথে দেখা হয়েছে। এমন অনেক যমজ ভাই বোন পাবেন যারা একে অপরের মনকে পড়তে পারে। এমনকি যমজ এক ভাই যদি অনেক দূরে কোন বিপদের সম্মুখীন হয় সেক্ষেত্রে অন্য ভাই, কাছে না থাকেও সাথে সাথে তার ভাইয়ের বিপদের ব্যাপারে অনুধাবন করে পারে। অনেক এক্সপার্ট এই ক্ষমতাকে টেলিপ্যাথি বলে থাকে। টেলিপ্যাথি হচ্ছে এমন একটি অভিজ্ঞতা যা কাজে লাগি য়ে আমারা অন্য মানুষের মনের ভাবনা বুঝতে পারি। Society for Psychical Research এর প্রতিষ্ঠাতা Frederic W. H. Myers টেলিপ্যাথি শব্দটি প্রথম ব্যাবহার করেন। যদিও এই বিষয়ের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি এখনও শক্তভাবে তৈরি হয়নি কিন্তু অনেক বিজ্ঞানী এই বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছে। এখন দেখা যাক এই বিষয়টির কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কেমন হতে পারে? বিজ্ঞানীরা দুইটি ভিন্ন তত্ত্বের মাধ্যমে টেলিপ্যাথিকে ব্যাখ্যার চেষ্টা করেন। প্রথমটি হল-Radio Wave Theory.এই থেওরি অনুযায়ী চিন্তার কারনে মানুষের মস্তিষ্ক থেকে এক ধরনের Radio wave বের হয়, যে wave অন্য কেউ গ্রহন করতে পারলে, সে প্রথম বাক্তির চিন্তা সম্পর্কে...

সে কে ছিল...?

Writer -  Rezowan Tushar এইটা আমি যখন বগুড়া ছিলাম ওই সময়ের একটা ঘটনা। আমি তখন বগুড়ার একটা বেসরকারী একটা কলেজ এ পড়তাম। একদিন কলেজ থেকে বাসাই ফেরার জন্য অটোরিক্সাতে উটছি তো আমার সামনের সিট এ বসে দুই জন লোক গল্প করতেছিল যে সারিয়াখান্দি গ্রাম এর কোন একটা পুরাতন বাড়িতে নাকি paranormal কিছু ঘটনা ঘটে। এইটা শুনে আমি তাদের কাছে থেকে ওই বাড়িটার পুরো ঠিকানাটা জেনে নিই। আগেই বলে রাখি আমার আর আমার একটা বন্ধুর এইসব paranormal ব্যাপার গুল নিয়ে জানার খুব ইচ্ছা ছিল আসলেই কি এই ধরনের কিছু আছে কিনা । তাই এই রকম কোন কিছু জানতে পারলেই আমরা ওই জায়গায় থাকতে চলে য়াইতাম । আমি এইটা জানার পরই আমার বন্ধু কে জানাই সে শুনে খুব খুশি হয় বলে চল অনেক দিন পর এই রকম একটা কিছু এর সন্ধান পাওয়া গেল দুজন একটা রাত থেকে আসি। তো আমরা ঠিক করলাম যে আমরা পরের দিন রাতেই ওই বাড়িতে থাকতে যাব। কিন্তু ওই দিন রাতের বেলা আমার ওই বন্ধু ফোন করে বলে যে সে যাইতে পারবে না ওর বাড়িতে কি জানি একটা সমস্যা হয়েছে। এইটা শুনে মনটা একটু খারাপ হয়ে গেল। তারপর ঠিক করলাম যে আমি একাই যাব । তো যে কথা সেই কাজ । আমি পরের দিন বিকাল ৩ টাই বাড়ি থেকে র...

নূপূরের আওয়াজ

রাইটার -  Chayan Saha অবশেষে লিখতে বসলাম।আমি তেমন গুছিয়ে লিখতে পারি না।একটূ লং পোস্ট।একটু কষ্ট করে পইড়েন।।আমার লাইফে কোনোদিন কিছু দেখি নাই সরাসরি!!কিন্তু অনেক কিছুই ফিল করছি।।।ছোট থাকতে আমাদের একান্নবর্তী পরিবার ছিলো।।এখনও মনে পড়ে ২ মাসের ব্যাবধানে মা ৩ টা তাবিজ শিকড় দিয়ে বাধা অবস্থায় পেয়েছিলো!!একটা চুলার নিচে,একটা চালের ড্রামে,আরেকটা বালিশের তুলার ভিতর!!জানি না কে বা কারা এইগুলা করতো,কিন্তু তখন থেকেই এইগুলা ভয় পাই।।।তাছাড়া আমাদের ঘরের(টিনের ঘর,মাঝে কার আছে যেখানে বিভিন্ন সরঞ্জাম রাখে) একটা সাইডে দুপুর ১২-৩ টা এবং রাত ১২-৩ টায় প্রতিদিন কট্ করে একটা সাউন্ড হবেই,যেন কেউ কাঠের তক্তায় পাড়া দিলো।।এবং এইটা ছোটবেলা থেকে শুনে অভস্থ্য!!কিন্তু তাজ্যব ব্যাপার হলো ওইজায়গার নিচে ঘড়ি টানাই আমরা, আজ পর্যন্ত যতো ঘড়ি টাঙানো হয়েছে সব অটোমেটিক ফাস্ট হয়ে যায়!!স্লো না!!! এবার আসি সরাসরি ভৌতিক কিছু এক্সপেরিয়েন্স!! ২০১০ সাল। HSC দিয়ে ঢাবির ভর্তির কোচিং করতে ঢাকায় যাই।পুরান ঢাকায় মামা বাসায় উঠি,যেহেতু মামাদের ঘরে আমার পড়াশোনার ডিস্টার্ব হবে তাই উনাদের একতলা বিল্ডিং এর পাশের ২ তলা বিল্ডিং এ থাকার ব...